তাবিজ নয় তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।

  




🕋 তাবিজ নয় তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।

—কখনো কি এমন হয়েছে—চিকিৎসা করেও কিছু হচ্ছে না? টাকার পর টাকা চলে যাচ্ছে, অথচ উপকার মিলছে না?
এই হতাশার ভেতরেই আশার আলো হয়ে আসে আল্লাহর কালাম — কোরআনের আয়াত।
আর সেই আলো থেকেই আমরা আহ্বান জানাই: তাবিজ নয়, তাওয়াক্কুল।


🔍 তাবিজ নিয়ে বিভ্রান্তি

আমাদের সমাজে তাবিজ নিয়ে দুই ধরনের কথা খুবই প্রচলিত—

🔴 তাবিজে কিছুই হয় না।
🔴 তাবিজ মানেই শিরক।

❓ কিন্তু সত্যি কি তাই? আসুন, শরিয়তের আলোকে দেখি:

✅ তাবিজে যদি থাকে কোরআনের আয়াত,
✅ তাবিজ যদি তৈরি হয় শরিয়ত অনুযায়ী,
✅ আর যদি মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ওপর নির্ভর না করে—

তাহলে তা শিরক হয় না। বরং এটিও একটি রুহানী চিকিৎসা।


🕌 রাসুল ﷺ কি রুহানী চিকিৎসা করতেন?

হ্যাঁ, করতেন।
রাসুলুল্লাহ ﷺ সাহাবীদের উপর দোআ পড়ে ফুঁ দিতেন।
তিনি নিজে অনেক দোআ শিখিয়ে গেছেন, যা রোগ-ব্যাধি বা বিপদের সময় আমরা পড়ি। যেমন:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিন হাম্মি ওয়াল হাযন।
আউযু বিসুন্নিল্লাহিল আযীমি মিন শাররি মা আজিদু ও উহাযির।

এগুলোই তো রুহানী চিকিৎসা। তাহলে কোরআনের আয়াতে তৈরি একটি তাবিজ যদি এই দোয়াগুলোর মতোই হয়—তাহলে কেন সেটা শিরক হবে?


✅ আমরা কীভাবে কাজ করি?

আমরা কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে সম্পূর্ণ শরিয়ত-সম্মত রুহানী চিকিৎসা করি। আমাদের কার্যক্রমের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

🔹 আমরা তাবিজ দেই – কিন্তু গ্যারান্টি দেই না।
🔹 শিফা একমাত্র আল্লাহর হাতে, আমরা শুধু একটি মাধ্যম।
🔹 আমরা কোনো নির্ধারিত টাকা নেই না – যে যা খুশি মনে দেয়, সেটাই যথেষ্ট।
🔹 আমরা কোনো জিন বা গায়েবি শক্তির সাহায্য নেই না – কারণ এটা হারাম।
🔹 আমাদের তাবিজে নেই কোনো জাদু, শিরকি কালাম বা বুজরুকি কথা।

এটা শুধুমাত্র আল্লাহর কালাম দিয়ে তৈরি একটি পবিত্র রুহানী চিকিৎসা।


🌿 কারা উপকৃত হতে পারেন?

যাদের জীবনে নিচের যেকোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে, তারা চাইলে শরিয়ত সম্মত রুহানী চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন:

  • যাদুর বাঁধা বা প্রভাব
  • মানসিক অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা বা অবসাদ
  • জিনের আসর বা বদ নজর
  • সংসারে অশান্তি, কলহ, অবারকত
  • বারবার চাকরিতে ব্যর্থতা বা ব্যবসায় ক্ষতি
  • দাম্পত্য জীবনে অবিশ্বাস বা ভালোবাসার অভাব
  • সন্তান না হওয়া বা সন্তান অবাধ্য
  • রহস্যময় অসুস্থতা, যেটার কোনো চিকিৎসা কাজ করছে না
  • ঘুমে ভয়, দুঃস্বপ্ন বা বিভ্রান্তি
  • মামলায় পরাজয় বা সামাজিক শত্রুতা
  • নামাজে অমনোযোগ বা দ্বীনের পথে থেকেও সমস্যা
  • নতুন বাড়ি, দোকানে অশান্তি
  • পরিবারে অশুভ পরিস্থিতি
  • হালাল ভালোবাসা টিকিয়ে রাখতে সমস্যা

📌 আমাদের থেকে আপনি যা পাবেন:

🔹 আমল ও দোআ: আপনার সমস্যা অনুযায়ী কোরআন-হাদীস থেকে আমল ও দোআ দেওয়া হয়।
🔹 তাবিজ: শুধুমাত্র কোরআনের আয়াত ও সহীহ দোআ দিয়ে তৈরি।
🔹 পরামর্শ: কীভাবে নিজের আমল ও ভরসা বাড়াবেন – সে বিষয়ে হেল্প করা হয়।
🔹 ব্যবসা নয়, সেবা: আমরা এটাকে ব্যবসা বানাই না। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করি।


❗কিছু সতর্কতা:

❌ যদি কেউ এই তাবিজকে অলৌকিক কিছু মনে করে — সেটা ভুল।
❌ যদি কেউ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উপর ভরসা করে — সেটাও হারাম।
❌ যদি কেউ তাবিজকে আল্লাহর বিকল্প ভাবেন — তাহলে তা শিরক।

✅ সঠিকভাবে, শরিয়ত মোতাবেক এবং পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে ব্যবহার করলে —
তাবিজ হতে পারে উপকারের মাধ্যম, আল্লাহর রহমতের বাহক।


🤲 শেষ কথা

আমরা কেউ শিফা দিতে পারি না।
আমরা কেবল দোআ করতে পারি, কোরআনের আয়াত দিতে পারি, এবং তাওয়াক্কুল শেখাতে পারি।

“শিফা শুধু আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।”
আমরা শুধু সেই আলোর পথে পথপ্রদর্শক।


📞 যদি আপনি এই ধরনের কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন – যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপে।

WhatsApp — 01980482475

🕌 বিশ্বাস না থাকলে অন্তত জানুন —
এটা ব্যবসা নয় বরং একটি রুহানী সেবা।
বিশ্বাস থাকলে ইনশাআল্লাহ আপনি উপকৃত হবেন।



অর্থ প্রাপ্তির বিশ্বের স্রেষ্ঠ তদবীরঃ


 

আমরা সর্বসাধরনের জন্য এমন একটি তদবীর পোষ্ট করছি যা একই সাথে দুস্থ মানুষদের যেমন উপকারে ব্যবহৃত হবে। তেমনি অসংখ্য আর্থিক সঙ্কটে থাকা বিপদাপন্ন মানুষ হয়তো তার বিপদ হতে মুক্তি পাবে। এই তন্ত্রটি আমাদের ওয়েবের উপঢৌকন হিসেবে প্রেরন করেছেন মঙ্গোলিয়ার গুরু সিওয়াইম খান, আপনি খুব সহজেই নিজের আর্থিক সঙ্কট দুর করতে এই তদবীর ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি ওয়েষ্ট্রান তদবীর যা আমাদের চিরায়িত এশিয়ান তদবীরের মত নয়। আপনাকে প্রথমত কয়েকটি জিনিস জোগার করতে হবে। নিচে তার তালিকা ও নিয়ম বর্নিত হলো। এখানে আমাদের এই ওয়েবে শুধুমাত্র এই তদবীরটি সকলের করে উপকৃত হওয়ার জন্য সার্বিক অনুমতি দেওয়া হলো, তবে আপনি উপকৃত হলে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানে তার জন্য প্রতিষ্ঠানের অনুদানে কিছু প্রেরনের জন্য অনুরোধ রইলো। এতে আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন।

তদবীর ইকুইপমেন্ট তালিকাঃ
১) হলুদ, সাদা, গোলাপী (পিঙ্ক) কালারের তিনটি মাঝারি সাইজের মোমবাতী।
২) জেসমিন আতর (চামেলী ফুলের ঘ্রান থাকবে)
৩) এক টুকরা সাদা কাপড় (২x২") দুই স্কয়ার ফিট।
৪) কিছু ঘর সুগন্ধ করার জন্য গোলাপ জ্বল, আগর বাতী, কর্পূর।
৫) একটি পবিত্র সাদা কাগজ।
৬) একটি নীল কালিতে লেখার কলম।

মন্ত্রঃ

I am rich, I am masterful, I am wise, I am honored
The moon is as bright as the light shines everywhere
Give me the same way, make the wealthy rich as the sea,
Fill me with respect before you die

বিধিঃ সর্বপ্রথম আপনাকে চন্দ্রমাসের পূর্নিমা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এবং এরপর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী নবচন্দ্র পর্যন্ত। আপনার কাজটি শুরু করতে হবে যে কোন পূর্নিমার রাত্রে কোন উচু স্থানে পূর্বদিকে মুখ করে বসে উপরক্ত মন্ত্রটি চন্দ্রের দিকে তাকিয়ে ৫০৭ বার পড়তে হবে। এবার পরবর্তী নব চন্দ্রের শুরুর দিন সন্ধ্যায় চন্দ্র দেখে একটি নির্জন ঘরে আসন পেতে বসবেন। সামনে তিনটি মোমবাতী দিয়াশালাই দ্বরা জ্বালাবেন এবং নিজের দের হতে দু হাত সামনে ত্রিকোন ভাবে রাখবেন। তার পর একটি সাদা পবিত্র কাগজে নীল কালিতে উপরোক্ত মন্ত্রটি লিখে তার নিচে আপনার পূর্ণ নামটি লিখবেন। এবার সাদা কাপড়টি সামনে বিছিয়ে তার উপর কাগজটি রাখবেন। এবার মোমবাতির দিকে দৃষ্টি নির্দিষ্ট করে ধ্যনের মত আপনার যত অর্থ ঋন বা প্রয়োজন তার কল্পনা করতে করতে মন্ত্রটি জপ করতে থাকুন। ১০১ বার মন্ত্রটি জপ করে কাগজের উপর একটি ফু দিবেন এবং কাগজটি সহ কাপড়টি আপনার চোখে বাধবেন এবং আপনার অর্থ পেয়েছেন বা কেউ আপনাকে আপনার চাহিদার অর্থ দিয়ে যাচ্ছে সেটি কল্পনা করুন, খুব মনযোগের সাথে কল্পনা করুন অন্তত্য ৩০ মিনিট এরপর কাজটি শেষ করুন। রাত্রে ঘুমানোর সময় কাগজ ও কাপড়টি চোখে বেধে ঘুমাবেন। এভাবে প্রতিদিন কাজটি করতে হবে পরবর্তী পূর্নিমা পর্যন্ত এর মধ্যেই আপনার ঋন পরিশোধ হবে আপনার চাহিদা পূর্ণ হবে।

✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

যোগাযোগ: (24/7)
imo & What'sApp
+88 01980482475
Akashguru2475@gmail.com

হারানো মনের মানুষকে ফিরে পেতে চান।

  

আমরা সাধারন মানুষ কখনই আমাদের কাছে যা আছে তার কদর বুঝি না, আমাদের আশে পাশে যারা থাকে তাদের মূল্যায়ন করি না, যারা আমাদের ভালোবাসে তাদের ভালোবাসার মর্ম বুঝি না। অথচ ঠিক একটা সময় যখন সেই জিনিসটি হারিয়ে যায়, নষ্ট হয়ে যায়, কাছের মানুষটি দুরে চলে যায়, ভালোবাসার মানুষটি অন্য কারো হয়ে যায়, তখন আমরা ঠিক কেদে কুল ভাসাই।

এটিও চিরন্তন সত্য সাধারনত যে জিনিসটি বা যে ব্যক্তিকে আমরা সত্যিকার অর্থেই বেশি ভালোবাসি বেশি চাই একটি সময় ঠিক সেটি নষ্ট হবে বা ব্যক্তিটি আমাদের ছেরে চলে যাবে – হারিয়ে যাবে। আমাদের সকলের উচিৎ যা আমাদের জন্য জরুরী, যে ব্যক্তিটি ছাড়া আমাদের চলে না, যাকে ছাড়া আমার জীবনটা অনর্থক মনে হয়, সে যখন কাছে থাকে তখন তার মূল্যায়ন করা, তার যথাযথ কদর করা। এতে করে আপনার প্রতি তার আগ্রহ যেমন থাকবে তেমনি আপনাকেও সে ততটুকুই ভালোবেসে আকড়ে থাকবে। হারানোর ভয় কম থাকবে, হয়তো হারাবেই না।
আমরা আমাদের কাছের মানুষের দুরে সরে যাওয়ার পিছনে অনেকাংশে নিজেরাই দায়ী। আমাদের গাফিলতি ও অবহেলার কারনেই অনেককেই পরে পস্তাতে হয়, চোখের জল ফেলতে হয়। তাকে ফিরে পাওয়ার আসায় দারে দারে ঘুরতে হয়। আর সেই সুযোগের অপেক্ষায় বসে থাকা কিছু অসাধু বাঙ্গালী আমাদের আবেগ ও ইমোশনকে পুজি করে আমাদের সাথে প্রতারনা করে আমাদের অনুভুতি নিয়ে খেলা করে, অনেক স্বার্থন্বেসি বন্ধুবেশি মানুষও সেই সুযোগে তাদের স্বার্থ চারিতার্থ করে।
আমরা কেনো চেষ্টা করতে পারি না তারা যখন কাছে থাকে তখনই এমন ব্যবস্থা করতে যাতে কখনোই সে আমাকে ছেড়ে চলে না যায়। এতে সময় শ্রম, অর্থ, মনো কষ্টো সকল কিছুর’ই সাশ্রয়।
এমন হাজারো মানুষ রয়েছে যারা হয়তো এমন ভুল করেই ফেলেছে এবং এখন কপাল চাপড়ে সেই মানুষটিকে ফিরে পেতে সকল কিছুই করতে রাজি তাদের জন্যই আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। আপনারা নিশ্চিন্তে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনার হারানো মানুষটিকে আপনার নিকট ফিরিয়ে আনবো।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com

সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র।

মন্ত্রঃ ইয়া ক্বাফ ওয়া সীন,
ওয়া তা ইয়া মীম-
মহাম্মাদুর রসূল"
বিহাক্কি ফা মমীন-
আলিফ লাম শিন"
মাকলুকত ইয়া জ্বীন;
সামতু লাকা তামিম-
ইয়াসীন লাম ক্বাফ;
ইয়া আযাজিল হাকিম"
নাউরিকা আলালতু সামিম;
বুযরুক্কা ফাসালি জমিন।

নিয়মঃ মন্ত্র ৭৮৬ বার পাঠ করে সিদ্ধি করতে হবে। প্রয়োগ ৩০৮ বার।

আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কোন কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। 
Hemayeat2015@gmail.com 
01980482475

সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে

অনেক পূরনো একটি প্রবাদ রয়েছে, যা বর্তমান প্রজন্মের যুব সম্প্রদায়ের জন্য খুব জরুরী “যার কাজ তার’ই সাজে, আনারির পিঠে লাঠি বাজে”  অনেক কিশোর ও যুবক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা তাদের প্রয়োজন মেটাতে কিংবা শখের বসে তান্ত্রিকতা শিখতে আগ্রহী, আর এই আগ্রহকে পূজি করে একটি কুচক্রি দুষ্ট আত্মার মানুষরুপী পশু তাদের বিভিন্ন মনমুগ্ধকর প্রলোভন দেখিয়ে তাদের এসব শেখার জন্য অনুপ্রানীত করছে আর তাদের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে তাদের সাথে প্রতারনা করছে, ফলাফল নব্য কিশোর ও ‍যুবক ভাইয়েরা প্রতারিত হয়ে ভাবছে তান্ত্রিকতা বলে কিছুই হয় না, সব ভন্ডামী। আসলে যে যেমন ভাবে তার অনুভব নিবে তেমনটাই বলবে এটাই স্বাভাবিক। বন্ধুরা আমাদের প্রতিষ্ঠান আপনাদের বারংবার নিশেধ ও সাবধান করেছে ও করছে এসব মিষ্টি কথার জালে নিজেকে না জরিয়ে আগে নিজের বিবেগ বুদ্ধি দিয়ে ভাবুন- তান্ত্রিকতা এতোটাও সহজ সাধ্য বিষয় নয় যে- যে কেউ আসলো আর শিখে তান্ত্রিক হয়ে গেলো, আর এ ধরনের প্রলোভন সাধারনত মুর্খ ও ভন্ডরাই দিয়ে থাকে। বরং আপনি যদি কোন সমস্যায় পরে থাকেন তবে তার প্রতিকারের জন্য ভালো সৎ কোন তান্ত্রিকের নিকট গিয়ে তার প্রতিকার নিয়ে আসুন, আপনার বিশ্বাস ও ফসল দুটোই ঠিক থাকবে নতুবা আপনার যে উদ্দেশ্য নিয়ে এসব শিখতে যাবেন তা তো পূরন হবেই না উল্টো আপনার মনে এর প্রতি একটি বিরুপ ভাবনা তৈরী হয়ে আপনাকে এর সুফল পাওয়া থেকে চিরতরে বঞ্চিত করবে। আমরা মনে করি বাংলাদেশে একমাত্র আমরা ছাড়া আর কোন তান্ত্রিক’ই নেই, যা সকল বিষয় শতভাগ নিশ্চিত সফলতা এনে দিতে পারে। 

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

যুবতীর প্রেম পাওয়ার টোটকা

যুবতীর প্রেম পাওয়ার টোটকাঃ


খুব সুন্দর এবং সহজ একটি টোটকা যা আপনারা অনেকেই কাজে লাগাতে পারবেন।
এবং সফলতার হার ঠিক ঠাক মত হলে 100%,
প্রথমে আপনি একটি কাল (কুচকুচে কাল) একটি ভ্রমর খুজে ধরুন।
সেটাকে মারবেন না, কাপর দিয়ে ধরলে কামর খাওয়ার ভয় থাকে না।
এবার সেটার পাখনা গুলো আপনি ছিড়ে নিন।
এবার সেই পাখনার সাথে লবঙ্গ মিশিয়ে হামান দিস্তায় সুন্দর করে পিষুন।
এবার সে গুলো শুকিয়ে গেলে তা কোন যুবতী নারীর মাথায় দিতে পারলে।
সেই যুবতিকে আপনি যা প্রপোজ/প্রস্তাব দিবেন তা সে মেনে নিবে।
অনৈতিক প্রস্তাব না দিয়ে বিয়ে করুন বা তার আগে প্রেম করতে পারেন।
অন্যায় করবেন না।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

জ্বিন হাজির করার আমল।

জ্বিন হাজির করার আমল।

জ্বীন হাজিরের বেশ কিছু নিয়ম প্রচলিত আছে। তন্মদ্ধে সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ নিয়মটি আমি নিচে দিচ্ছি। এই নিয়ম দ্বারা আপনি কাঙ্খিত কোন জ্বীন হাজির করতে পারবেন। এই জ্বীন দ্বারা আপনি সত্‍ যে কোন কাজ করাতে সক্ষম হবেন। তার আগে আপনাকে জ্বীন সম্পর্কে জানতে হবে। জ্বীন হচ্ছে আগুনের তৈরী একটা অশরীরি সত্বা। এরা লোকচক্ষুর অন্তরালে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এমনকি যার বশীভূত তার কাছেও লুক্কায়িত থাকতে পারে। এরা তার প্রভুর সত্‍ ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে সদা প্রস্তুত থাকে। এরা কোন ৩টা ইচ্ছা নয়। অসংখ্য ইচ্ছা পূরণে প্রস্তুত। এই বিশেষ নিয়মকে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৩টা পদক্ষেপে বিভক্ত করে দিলামঃ

১। ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে করতে হবে।

২। ৪টা জিনিস প্রয়োজন হবেঃ
ক.আয়না
খ.কালো লিপস্টিক বা কালো কঠিন পদার্থ যা দিয়ে আয়নায় কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই লেখা যায়।
গ.সাদা, কালো ও লাল রঙের মোম।
ঘ.আংটি বা তাবিজ; যার মাঝে জ্বীনটিকে বশ করে রাখবেন।

৩। . রুমটি নির্জন ও সুন্দর। আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতেলের নাগালে রাখতে হবে।

*মোমগুলো ৬ ইঞ্চি অন্তর অন্তর সাদাঃলালঃকালো ভাবে সোজা লাইন করে দাড় করাতে হবে।

*এবার আদেশের স্বরে নিম্নোক্ত শব্দগুলো ৩বার পাঠ করতে হবেঃ
"আল্লাহ শাহ্-ফিইম শোয়ে-কামিইর"

*এবার মোমবাতিগুলো ধরান। সাদাঃকালোঃলাল এই ভাবে পর্যায়ক্রমে ধরান।

*এবার আপনি যে নির্দিষ্ট জ্বীনকে হাজির করবেন তার পালা। আয়নার কেন্দ্রে যথেষ্ট পরিষ্কার ভাবে লিখুনঃ Ali Allah hamal Jinni

* এবার পুরুষ জ্বীন হাজির করতে চাইলেঃ Muschna
অথবা মহিলা জ্বীনের জন্যে Vamir লিখুন।

* এবার লিখুন Shamal Al-Amari

* এবার Closun ontei লিখে লেখা শেষ করুন।

* এখন আপনি জ্বীনের উপস্থিতি অনুভব করতে পারেন। না করলেও সমস্যা নেই। এবার আদেশ করুনঃ
"আমি আশা করছি আপনি এই আংটি/তাবিজে বাঁধা হবেন, যা আপনাকে উপহার দিচ্ছি। আপনাকে আমার কিছু জীবনী শক্তির বিনিময়ে আমরণ সেবা দেবার অনুরোধ করছি।"

* এবার আপনাকে ২ মিনিট একটি ধ্যান করতে হবে। চিন্তা করতে হবে যে আপনার জীবনী শক্তি আংটি বা তাবিজে যাচ্ছে যাতে আপনি জ্বীনটিকে বশ করতে পারেন।

* এখন তিনবার বলুনঃ ইন-তিইয়েন আল্লাহ্ ক্লু-মন।

এবার আপনার কাজ শেষ।। জ্বীনটির সাথে ফ্রী হওয়ার আগে সে আপনার বিশ্বস্ততার একাধিক পরীক্ষা করতে পারে। তার সাথে যোগাযোগ করতে আপনি আপনার দুর্বল হাতে একটি কলম নিয়ে খালি কাগজের এক পাশে রেখে চোখ বন্ধ করে লিখে উত্তর দিতে আদেশ করে প্রশ্ন করুন। এবার কলমটি আস্তে আস্তে চালান। কী লিখছেন বুঝতে চেষ্টা করবেন না। লেখা শেষে চোখ খুলুন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।


✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475